শিরোনাম
বাংলা বাজার নিবাসী নুরুল কবিরের মৃত্যু: খিজারীয়ান ৮৬’র শোক রামুতে তুলিপ সেন গুপ্তের একক সংগীতানুষ্ঠান ‘তোমায় গান শুনাবো’ জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর অধিকার বিষয়ে ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন সভা অনুষ্ঠিত রামুতে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন মনসুর আলী সিকদার উচ্চ বিদ্যালয়: গুগল, ফেসবুকসহ বিদেশি গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপনের বিল পরিশোধ প্রক্রিয়া সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রামুতে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত: চুড়ান্ত পর্বে মনসুর আলী সিকদার উচ্চ বিদ্যালয় ও মাছুমিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া আলিম মাদ্রাসা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে আয়বর্ধক মানুষে পরিণত করে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে রামুতে নারী ও যুব অধিকার বাস্তবায়ন বিষয়ক সংলাপে বক্তারা: যুবরা হলেন সমাজের প্রাণশক্তি, যুব ছাড়া সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়। স্মৃতিকথা, গান, কবিতায় স্মরণ: সব্যসাচী লেখক আশীষ কুমার ছিলেন একজন সার্থক আধুনিক কবি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লাইনে উন্নীত করার দাবিতে: রামুতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

ভারতীয় বাদ, এবার পাঠ্য বই মুদ্রণ হবে দেশীয় প্রতিস্টানে

সিবিএল ডেস্ক:
পাঠ্যবই পরিমার্জনের পর তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে চলছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) জোরালো কর্মযজ্ঞ। তবে এ কাজে জড়িত ছিল বেশকিছু ভারতীয় প্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হওয়ায় ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেশি মুদ্রণখানায় বই ছাপার নির্দেশনা এসেছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকালে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।

রিয়াজুল হাসান বলেন, বই ছাপার কাজে ১৮টি স্লটে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ছিল। সেগুলো বাতিল হয়েছে। তাদেরকে বাতিল করার পরে পুনরায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি (টেন্ডার) দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সব দেশি প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে।
তিনি বলেন, ২০১২ সালে প্রণীত শিক্ষাক্রমের আলোকে আগামী বছরের পাঠ্যবই পরিমার্জনের কাজ করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি)। এরই মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বই ছাপার জন্য প্রেসে পাঠানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য শ্রেণির বইও যাবে। আশা করছি, ডিসেম্বরের মধ্যে সব বইয়ের কাজ সম্পন্ন হবে।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, জানুয়ারিতে যেন শিক্ষার্থীরা হাতে পায়। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ছাপার কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন বই দিতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের বই পরিমার্জন করে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
প্রতিবছর স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমিক পর্যায়ের ১ কোটি ৮৯ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ২৩ কোটি কপি বই ছাপায় এনসিটিবি। তাদের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, মে-জুন মাসে বইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রুফ রিডারদের দেখানোর কথা ছিল। তবে এবার সেপ্টেম্বরে বই সংশোধনের ঘোষণা এসেছে। এতে আগামী বছরের শুরুতে সংশোধিত বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছানো নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। যদিও জানুয়ারি মাসেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এনসিটিবি কর্মকর্তারা।




Developed by e2soft Technology