শিরোনাম
রয়েল টিউলিপ নয়, এখন সী পার্ল বীচ রিসোর্ট — নাম বিভ্রান্তি ও বাস্তবতা দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে শতাধিক নারী ও তরুণের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ILO-ISEC প্রকল্পের “ক্যারিয়ার টকস সেশন” বেস্ট ওয়েস্টার্ন হেরিটেজ হোটেল এবং মেহেদি বাই কানিজের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই রামু উপজেলার পর শতাধিক নারী ও তরুণের অংশগ্রহণে উখিয়ায় অনুষ্ঠিত হলো ILO-ISEC প্রকল্পের “ক্যারিয়ার টকস সেশন” বিদেশি মুদ্রা বিনিময়ে কক্সবাজারে সংকট: পর্যটনের অগ্রযাত্রায় বড় প্রতিবন্ধকতা শতাধিক নারী ও তরুণের অংশগ্রহণে রামুতে অনুষ্ঠিত হলো ILO-ISEC প্রকল্পের “ক্যারিয়ার টকস সেশন” জাতীয় যুব পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিষদের সভাপতি আশফাক উদ্দীন আহমদ ও সম্পাদক নুরুল আবছার সিকদার। কক্সবাজার জেলা বাস-মিনিবাস মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের ৫১ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন। বাংলা বাজার নিবাসী নুরুল কবিরের মৃত্যু: খিজারীয়ান ৮৬’র শোক রামুতে তুলিপ সেন গুপ্তের একক সংগীতানুষ্ঠান ‘তোমায় গান শুনাবো’

প্রথম আলোর সংবাদ অসত্য ও বিভ্রান্তিকর; প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

সিবিএল রিপোর্ট : বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র দৈনিক প্রথম আলো ২ নভেম্বর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে বলা হয়েছে যে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ঢাকায় খুন, ছিনতাই এবং ডাকাতির হার বেড়েছে। পত্রিকাটির দাবি অনুযায়ী, এই দুই মাসে রাজধানীতে ১৯২ জন নিহত হয়েছেন এবং এর মধ্যে অন্তত ২১ জনকে মোহাম্মদপুর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় হত্যা করা হয়েছে।

তবে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এই প্রতিবেদনকে ভুল ও বিভ্রান্তিকর বলে দাবি করেছে। ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, এই সময়কালে রাজধানীতে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬৮ এবং মোহাম্মদপুরে নিহতের সংখ্যা ১০। ডিএমপি আরও জানায় যে, প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংখ্যাটি মূলত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের মামলা সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দায়ের করায় উচ্চ দেখানো হয়েছে।

ডিএমপি প্রথম আলোকে একটি প্রতিবাদ পত্র পাঠিয়েছে এবং তা প্রকাশও করা হয়েছে। কিন্তু, পত্রিকাটি তাদের রিপোর্ট সংশোধন না করায় এটি একটি ভুল ধারণা তৈরি করেছে যে রাজধানীতে অপরাধের হার খুব বেশি বেড়েছে। সরকার আশা প্রকাশ করেছে যে, প্রথম আলো দায়িত্বশীল সংবাদপত্র হিসেবে ডিএমপির ব্যাখ্যা অনুযায়ী তাদের অনলাইন প্রতিবেদনে আপডেট আনবে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং পুলিশ কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সদস্যদের মনোবল পুনরুদ্ধারসহ পুনর্গঠন প্রক্রিয়া চলছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।




Developed by e2soft Technology