শিরোনাম
রামুতে নির্মাণ সেবাপ্রতিষ্ঠান ‘বাড়ি নকশা’ উদ্বোধন রামুতে উৎসবমুখর আনন্দে অনুষ্ঠিত বাঁকখালী উচ্চ বিদ্যালয়ের ক্লাস পার্টি বাপা রামু উপজেলার নতুন কমিটি গঠিত: মোহাম্মদ আলম সভাপতি, সায়েদ জুয়েল সাধারণ সম্পাদক, জাবেদুল আনোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত রামুর কাউয়ারখোপ হাকিম রকিমা ও এসএইচডি মডেল হাই স্কুলে: শিক্ষার্থীদের সততা ও ন্যায়চর্চা শেখাতে সততা স্টোর উদ্বোধন আইএলও-নেতৃত্বাধীন উদ্যোগে জলবায়ু-স্মার্ট কার্যক্রম, লিঙ্গ-অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও নারী ও যুবদের জন্য মর্যাদাপূর্ণ কর্মসংস্থান সুযোগের উপর গুরুত্বারোপ রাঙামাটির নৈসর্গিক সৌন্দর্যে অনুষ্ঠিত রামু প্রেসক্লাবের আনন্দ ভ্রমণ কক্সবাজার – চট্টগ্রাম মহাসড়কে একই পরিবারের পাঁচজন নিহত: সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত ও মহাসড়ক ৬ লেনের দাবি টুয়াকের নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হলেন জোহরান মামদানি রামুতে জ্ঞানপাঠক মোহাম্মদ মুজিবুল হক স্মরণসভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের ভূমিকা আন্তর্জাতিক মঞ্চে—বালিতে অংশ নিল PHALS প্রতিনিধি দল

ভারতীয় বাদ, এবার পাঠ্য বই মুদ্রণ হবে দেশীয় প্রতিস্টানে

সিবিএল ডেস্ক:
পাঠ্যবই পরিমার্জনের পর তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে চলছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) জোরালো কর্মযজ্ঞ। তবে এ কাজে জড়িত ছিল বেশকিছু ভারতীয় প্রতিষ্ঠান। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা হওয়ায় ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। দেশি মুদ্রণখানায় বই ছাপার নির্দেশনা এসেছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সকালে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।

রিয়াজুল হাসান বলেন, বই ছাপার কাজে ১৮টি স্লটে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ছিল। সেগুলো বাতিল হয়েছে। তাদেরকে বাতিল করার পরে পুনরায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি (টেন্ডার) দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সব দেশি প্রতিষ্ঠান কাজ পেয়েছে।
তিনি বলেন, ২০১২ সালে প্রণীত শিক্ষাক্রমের আলোকে আগামী বছরের পাঠ্যবই পরিমার্জনের কাজ করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি)। এরই মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির বই ছাপার জন্য প্রেসে পাঠানো হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য শ্রেণির বইও যাবে। আশা করছি, ডিসেম্বরের মধ্যে সব বইয়ের কাজ সম্পন্ন হবে।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেষ্টা করছি, জানুয়ারিতে যেন শিক্ষার্থীরা হাতে পায়। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ছাপার কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন বই দিতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয়। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের বই পরিমার্জন করে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
প্রতিবছর স্কুল, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমিক পর্যায়ের ১ কোটি ৮৯ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ২৩ কোটি কপি বই ছাপায় এনসিটিবি। তাদের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, মে-জুন মাসে বইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রুফ রিডারদের দেখানোর কথা ছিল। তবে এবার সেপ্টেম্বরে বই সংশোধনের ঘোষণা এসেছে। এতে আগামী বছরের শুরুতে সংশোধিত বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছানো নিয়ে শঙ্কা দেখা দেয়। যদিও জানুয়ারি মাসেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এনসিটিবি কর্মকর্তারা।






সর্বশেষ

Developed by e2soft Technology