শিরোনাম
রামুতে তুলিপ সেন গুপ্তের একক সংগীতানুষ্ঠান ‘তোমায় গান শুনাবো’ জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর অধিকার বিষয়ে ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন সভা অনুষ্ঠিত রামুতে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন মনসুর আলী সিকদার উচ্চ বিদ্যালয়: গুগল, ফেসবুকসহ বিদেশি গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপনের বিল পরিশোধ প্রক্রিয়া সহজ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রামুতে দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত: চুড়ান্ত পর্বে মনসুর আলী সিকদার উচ্চ বিদ্যালয় ও মাছুমিয়া ইসলামিয়া সুন্নিয়া আলিম মাদ্রাসা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে আয়বর্ধক মানুষে পরিণত করে অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে রামুতে নারী ও যুব অধিকার বাস্তবায়ন বিষয়ক সংলাপে বক্তারা: যুবরা হলেন সমাজের প্রাণশক্তি, যুব ছাড়া সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়। স্মৃতিকথা, গান, কবিতায় স্মরণ: সব্যসাচী লেখক আশীষ কুমার ছিলেন একজন সার্থক আধুনিক কবি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লাইনে উন্নীত করার দাবিতে: রামুতে মানববন্ধন ও সমাবেশ রামু রাবার বাগান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নির্বাচন সম্পন্ন: সভাপতি আবছার মিয়া, সাধারণ সম্পাদক নুরুল হাসান

প্রবাস ছেড়ে দেশের জন্য: বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে আশিকের সংগ্রাম ও প্রত্যাশা

সিবিএল রিপোর্ট :

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি এক দুপুরে হঠাৎ ফোনকল। নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস বললেন, “আশিক, দেশের মানুষের সেবা করার সুযোগ এসেছে। আসবা নাকি?” সিঙ্গাপুরের বিলাসবহুল জীবনে থিতু থাকা আশিকের মনে কোনো দ্বিধা ছিল না। তিনি জানতেন, স্ত্রী নন্দিনীও এই সিদ্ধান্তে সমর্থন করবেন। ৫৯ সেকেন্ডের একটি হোয়াটসঅ্যাপ কলে তারা সিঙ্গাপুর ত্যাগ করে দেশের পথে রওনা হন। আশিক দায়িত্ব নেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের, বন্ধুদের ভাষায়—বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার হিসেবে।

দেশে ফিরে প্রথম এক মাস ছিল চ্যালেঞ্জে পরিপূর্ণ। শুক্র-শনিবারসহ দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ করেও আশিকের সময় মিলছিল না। প্রায় আড়াইশো সিইও ও ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা করে তিনি তাদের সমস্যাগুলো বুঝতে চেষ্টা করছিলেন। তার লক্ষ্য ছিল দেশের জন্য নতুন বিনিয়োগ আকর্ষণ করা এবং বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সমস্যাগুলোর কার্যকর সমাধান করা।

“আমরা জনগণের সরকার। তাই প্রত্যাশাও অনেক বেশি,” বললেন আশিক। জাতীয় ক্রিকেট দলের মতোই তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে সমালোচনা হয়। সবকিছু পারফেক্ট না হলে, কিছু ভুল হলে সমর্থকদের সমালোচনা স্বাভাবিক। তবে, এই সমালোচনার মধ্যেই তিনি দেখেন দেশের জন্য কাজ করার শক্তি। নিজের ভুল স্বীকার করে তা শুধরানোর মানসিকতায় তিনি বিশ্বাসী।

“দিনশেষে টায়ার্ড হয়ে ফেসবুক খুলে যখন মনে হয় আমার বউও বিরোধী দল, তখন নিজেকে বুঝাই—এটাই তো আসলে বাক স্বাধীনতা। আমরা ভুল করব, কিন্তু তারপর শুধরাবো। আমাদের দেশ আস্তে আস্তে সঠিক রাস্তায় হাঁটবে।”
সুত্র: আশিক  চৌধুরীর ফেইসবুক পোস্ট।




Developed by e2soft Technology