শিরোনাম
রামুতে জ্ঞানপাঠক মোহাম্মদ মুজিবুল হক স্মরণসভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের ভূমিকা আন্তর্জাতিক মঞ্চে—বালিতে অংশ নিল PHALS প্রতিনিধি দল রক্তদান কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানে সম্মাননা পেল কোয়ান্টাম সোনাদিয়া দ্বীপে রয়েছে সাত লাখ টন মূল্যবান খনিজ সম্পদ কক্সবাজারে পৌরসভা ও ব্র্যাকের উদ্যোগে বিশ্ব শহর দিবস উদযাপন ১৮৫ দেশ ভিসা ছাড়াই ঘুরে বেড়ানো যায় যে পাঁচ দেশের পাসপোর্টে 🇱🇰 শ্রীলংকা বনাম 🇧🇩 বাংলাদেশ ট্যুরিজম: কোথায় এগিয়ে, কোথায় পিছিয়ে? ইনানী নয়, পর্যটকবাহী জাহাজ সেন্টমার্টিন যাবে নুনিয়া ছড়া থেকে ট্যুরিজম ডেস্টিনেশন ডেভেলপমেন্ট খসড়া পরিকল্পনার উপর কর্মশালা অনুষ্ঠিত রামুতে ‘জেন্ডার সচেতনতা ও সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণে বক্তারা: নির্যাতন-বৈষম্য রোধে প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ও সামাজিক সচেতনতা

কেয়ার ইউএসএর চীফ ফাইন্যান্সিয়াল এন্ড অপারেটিং অফিসার রানিল ডি সিলভার কক্সবাজার হোস্ট কমিউনিটি প্রকল্প পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদক :
৩১ অক্টোবর ২০২৪ রোজ বৃহস্পতি বার, কেয়ার বাংলাদেশের পার্টনার এনজিও মুক্তি কক্সবাজারের প্রকল্প পরিদর্শন করেন কেয়ার ইউএসএর চীফ ফাইন্যান্সিয়াল এন্ড অপারেটিং অফিসার রানিল ডি সিলভা। তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর রাম নারায়ণ দাশ, কেয়ার বাংলাদেশের কক্সবাজার অফিসের প্রধান রবার্ট সিলা, মুক্তি কক্সবাজারের চীফ বিমল চন্দ্র দে সরকার, হিউম্যানিটেরিয়ান ডাইরেক্টর কাইছার রিজভী সহ সিনিয়র কর্মকর্তারা।


এই পরিদর্শনে তারা জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনাইছড়িতে অবস্থিত উইমেন্স গার্লস সেফ স্পেস (WGSS) কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। সেখানে মাশরুম চাষ কেন্দ্র দেখার পর স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে মতবিনিময় করেন এবং তাদের অভিজ্ঞতা শোনেন। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধে নারীদের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। রানিল ডি সিলভা বলেন, কক্সবাজারসহ সারা দেশে নারী নির্যাতনের পিছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের অর্থনৈতিক সংকট। এই সংকট দূর করলেই নারীদের সামাজিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

পরিদর্শনকালে স্থানীয় নারীদের উদ্যোগে বৃক্ষ রোপণ করা হয় এবং তাদের সবজি বাগান ও পানের বরজ পরিদর্শন করেন কর্মকর্তারা। উক্ত পরিদর্শনে আরো ছিলেন কেয়ার বাংলাদেশের জিভিবি প্রোগ্রাম লিড, জেন্ডার এন্ড প্রটেকশন কর্ডিনেটর বিলকিস বেগম, ডিফাট এইচপি টীম লিডার সোহেল মাহমুদ, আরো ছিলেন মুসলিমা আক্তার, ফারজাহানা আক্তার প্রমুখ

এই উদ্যোগ নারীদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে কর্মকর্তারা আশা প্রকাশ করেন।




Developed by e2soft Technology