শিরোনাম
বাপা রামু উপজেলার নতুন কমিটি গঠিত: মোহাম্মদ আলম সভাপতি, সায়েদ জুয়েল সাধারণ সম্পাদক, জাবেদুল আনোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত রামুর কাউয়ারখোপ হাকিম রকিমা ও এসএইচডি মডেল হাই স্কুলে: শিক্ষার্থীদের সততা ও ন্যায়চর্চা শেখাতে সততা স্টোর উদ্বোধন আইএলও-নেতৃত্বাধীন উদ্যোগে জলবায়ু-স্মার্ট কার্যক্রম, লিঙ্গ-অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও নারী ও যুবদের জন্য মর্যাদাপূর্ণ কর্মসংস্থান সুযোগের উপর গুরুত্বারোপ রাঙামাটির নৈসর্গিক সৌন্দর্যে অনুষ্ঠিত রামু প্রেসক্লাবের আনন্দ ভ্রমণ কক্সবাজার – চট্টগ্রাম মহাসড়কে একই পরিবারের পাঁচজন নিহত: সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত ও মহাসড়ক ৬ লেনের দাবি টুয়াকের নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হলেন জোহরান মামদানি রামুতে জ্ঞানপাঠক মোহাম্মদ মুজিবুল হক স্মরণসভা অনুষ্ঠিত কক্সবাজারের ভূমিকা আন্তর্জাতিক মঞ্চে—বালিতে অংশ নিল PHALS প্রতিনিধি দল রক্তদান কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য অবদানে সম্মাননা পেল কোয়ান্টাম সোনাদিয়া দ্বীপে রয়েছে সাত লাখ টন মূল্যবান খনিজ সম্পদ

প্রথম আলোর সংবাদ অসত্য ও বিভ্রান্তিকর; প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

সিবিএল রিপোর্ট : বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সংবাদপত্র দৈনিক প্রথম আলো ২ নভেম্বর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে বলা হয়েছে যে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ঢাকায় খুন, ছিনতাই এবং ডাকাতির হার বেড়েছে। পত্রিকাটির দাবি অনুযায়ী, এই দুই মাসে রাজধানীতে ১৯২ জন নিহত হয়েছেন এবং এর মধ্যে অন্তত ২১ জনকে মোহাম্মদপুর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় হত্যা করা হয়েছে।

তবে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এই প্রতিবেদনকে ভুল ও বিভ্রান্তিকর বলে দাবি করেছে। ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, এই সময়কালে রাজধানীতে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬৮ এবং মোহাম্মদপুরে নিহতের সংখ্যা ১০। ডিএমপি আরও জানায় যে, প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংখ্যাটি মূলত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের মামলা সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে দায়ের করায় উচ্চ দেখানো হয়েছে।

ডিএমপি প্রথম আলোকে একটি প্রতিবাদ পত্র পাঠিয়েছে এবং তা প্রকাশও করা হয়েছে। কিন্তু, পত্রিকাটি তাদের রিপোর্ট সংশোধন না করায় এটি একটি ভুল ধারণা তৈরি করেছে যে রাজধানীতে অপরাধের হার খুব বেশি বেড়েছে। সরকার আশা প্রকাশ করেছে যে, প্রথম আলো দায়িত্বশীল সংবাদপত্র হিসেবে ডিএমপির ব্যাখ্যা অনুযায়ী তাদের অনলাইন প্রতিবেদনে আপডেট আনবে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং পুলিশ কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সদস্যদের মনোবল পুনরুদ্ধারসহ পুনর্গঠন প্রক্রিয়া চলছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।






সর্বশেষ

Developed by e2soft Technology